প্রতিনিধি ১৮ মে ২০২৪ , ২:১৫:০৪ প্রিন্ট সংস্করণ
ফেসবুক এখন প্রতিদিনকার যোগাযোগের এক মাধ্যম। এটি ছাড়া যেন জীবন চলে না। তবে মাঝেমধ্যে হঠাৎ করে ফেসবুক আইডি বন্ধ হয়ে যায় কারও কারও। ফেসবুক ব্যবহারকারীদের জন্য মেটা বেশ কিছু নির্দেশনা রয়েছে। যেটিকে বলা হয় কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড গাইডলাইন।
বাংলাদেশে অনলাইনে কেনা-কাটা বেশ প্রচলিত। এরমধ্যে ফেসবুক হয়ে উঠেছে একটা গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। অনেকে শুধুমাত্র ফেসবুকের ওপর ভিত্তি করেই গড়ে তুলেছেন পণ্য কেনা-বেচার ব্যবসা। কিন্তু সম্প্রতি কয়েকটি ফেসবুক গ্রুপ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এমন গ্রুপ নির্ভর ব্যবসার ভবিষ্যত নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই। কিন্তু ফেসবুকে এরকম ব্যবসায়িক গ্রুপ বন্ধ হওয়ার কারণ কী? এই বিষয়টি অনেকের কাছেই অজানা।
সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য ফেসবুকের কমিউনিটি গাইডলাইন ছয়টি ভাগে বিভক্ত:
১.সহিংসতা ও অপরাধমূলক কার্যকলাপ,
২. নিরাপত্তা
৩. আপত্তিজনক কনটেন্ট,
৪. সত্যতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা,
৫. মেধাস্বত্ব (ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি),
৬. অনুরোধ ও সমাধান।
কমিউনিটি স্টান্ডার্ডের মধ্যে ফেসবুক বা মেটা কর্তৃপক্ষ সহিংসতা, অপরাধ ও নিরাপত্তার বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়।
গাইডলাইনে বলা আছে, ফেসবুকে কোনো ধরনের টেররিজম বা জঙ্গিবাদ-সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম চালানো যাবে না। অর্থাৎ আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত কোনো ব্যক্তি বা সংগঠন সম্পর্কে কোনো পোস্ট করলে বা ছবি আপলোড করলে, তা কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড ভায়োলেশন হিসেবে ধরা হবে। এবং রিপোর্ট করা মাত্রই আপলোড করা কনেটেন্টসহ পুরো ফেসবুক পেজ বা গ্রুপ রিমুভ হয়ে যাবে।